“আমি সর্বদাই তোমাদের সঙ্গে আছি (মথি ২৮:২০)”।

প্রিয় দাদু-দাদী/নানা-নানী এবং প্রিয় বয়স্ক বন্ধুরা,

“আমি সর্বদাই তোমাদের সঙ্গে আছি (মথি ২৮:২০)” এই সেই প্রতিজ্ঞা, যা যিশু স্বর্গারোহণের পূর্বে তাঁর শিষ্যদের কাছে করেছিলেন। সেই একই প্রতিজ্ঞা যিশু আজ আপনাদের কাছেও পুনরায় ব্যক্ত করছেন। প্রিয় দাদু-দাদী/নানা-নানী এবং বয়স্ক বন্ধুরা, “আমি সর্বদাই তোমাদের সঙ্গে আছি,” এই কথাগুলো রোমের বিশপ হিসেবে এবং আপনাদের মতো একজন বয়স্ক ব্যক্তি হিসেবে প্রথমবারের মতো বিশ্ব দাদু-দাদী/নানা-নানী দিবস উপলক্ষে আমিও আপনাদের উদ্দেশ্যে বলতে চাই। সমগ্র মণ্ডলি আপনাদের এবং আমাদের সকলের সঙ্গে আছে এবং আপনাদের যত্ন করে, ভালবাসে এবং আপনাদের কখনো পরিত্যাগ করতে চায় না।

আমি অবগত আছি যে, আমার এই বার্তা আপনাদের কাছে আসছে একটা খারাপ সময়ে; যখন করোনা মহামারি অপ্রত্যাশিতভাবে আমাদের উপর দিয়ে একটা ভয়ংকর ঝড় বইয়ে দিয়ে যাচ্ছে। এটা আমাদের জন্য একটা পরীক্ষার সময়- বিশেষভাবে আমাদের মতো বয়স্ক ব্যক্তিদের জন্য। আমাদের মধ্যে অনেকেই অসুস্থ হয়ে পড়েছি, অনেকেই মৃত্যুবরণ করেছেন, অনেকেই আবার স্বামী-স্ত্রী বা ভালবাসার মানুষের মৃত্যুর অভিজ্ঞতা করেছেন, অনেকেই নিজেদেরকে নিঃসঙ্গ মনে করছেন এবং অনেকেই দীর্ঘ সময় ধরে একাকী জীবন-যাপন করছেন।

আমরা যে কিভাবে জীবন-যাপন করছি, ঈশ্বর সে সম্পর্কে অবগত আছেন। এই মহামারির সময়ে যারা নিজেদেরকে নিঃসঙ্গ ও একাকী মনে করছেন, ঈশ্বর তাদের সঙ্গে আছেন। ঐতিহ্য আছে যে, সাধু যোয়াকিম (যিশুর নানা) নিজেকে অন্যদের কাছ থেকে বিচ্ছিন্ন বা আলাদা মনে করতেন; কারণ তাদের কোন সন্তান ছিলনা। তার স্ত্রী আন্না বন্ধা বলে তাকে নগণ্য দৃষ্টিতে দেখা হতো। তাই ঈশ্বর একজন স্বর্গদূত পাঠালেন তাকে সান্ত্বনা দেওয়ার জন্য। তিনি যখন শহরের দরজার বাইরে ভারাক্রান্ত হৃদয়ে চিন্তা করছিলেন তখন ঈশ্বরের একজন বার্তাবাহক আবির্ভূত হলেন এবং তাকে বললেন, “যোয়াকিম, যোয়াকিম! ঈশ্বর তোমার আকুল প্রার্থনা শুনেছেন।

বর্তমান মহামারির এই অন্ধকার সময়েও ঈশ্বর সর্বদা তাঁর স্বর্গদূতদের পাঠান আমাদের এককীত্বের সময় সান্ত্বনা দিতে এবং আমাদের মনে করিয়ে দিতে, “আমি সর্বদাই তোমাদের সঙ্গে আছি”। ঈশ্বর এই কথা আপনাদের বলছেন এবং আমাকেও বলছেন। এটাই হচ্ছে এই দিবসের প্রকৃত অর্থ যে, আমি এই বিশেষ বছরে প্রথমবারের মতো তা উদযাপন করতে চেয়েছি যেন একাকীত্বের দীর্ঘ সময় শেষ হয় এবং সামাজিক জীবন যেন ধীরে ধীরে পুনরায় শুরু হয়। প্রত্যেক দাদু-দাদী/নানা-নানী এবং প্রত্যেক বয়স্ক ব্যক্তি বিশেষত, যারা আমাদের মধ্যে একাকী আছেন তারা যেন স্বর্গদূতের সাক্ষাৎ পান।

অনেক সময় সেই স্বর্গদূতদের মুখ হবে নাতি-নাতনী, অন্যদের কাছে, পরিবারের সদস্যদের মুখ, আজীবন বন্ধু বা আমরা যাদের কাছে জানতে এসেছি এই বিরক্তিকর সময়ে; যখন আমরা জেনেছি যে, একে অন্যকে আলিঙ্গন করা ও দর্শন করা কতটা গুরুত্বপূর্ণ। এটা আমাকে কষ্ট দেয় যে, অনেক স্থানে এগুলো এখনো সম্ভব হয়ে উঠেনি।

যাহোক, ঈশ্বর দূতদের আমাদের কাছে পাঠান তাঁর বাণীর মধ্যে দিয়ে যা কিনা সর্বদা আমাদের হাতের মুঠোয়। আসুন, আমরা প্রতিদিন এক পৃষ্ঠা করে মঙ্গলসমাচার পাঠ করি, সামসঙ্গীতের মাধ্যমে প্রার্থনা করি এবং প্রবক্তাদের গ্রন্থ থেকে পাঠ করি। আমরা প্রভুর বিশ্বস্ততার দ্বারা সান্ত্বনা লাভ করব। শাস্ত্রপাঠগুলো আমাদের বুঝতে সাহায্য করবে যে, ঈশ্বর আজকে আমাদের জীবন থেকে কী চাচ্ছেন। দিনের প্রতিটি ঘন্টায় এবং প্রত্যেক মৌসুমে ঈশ্বর তাঁর দ্রাক্ষাক্ষেত্রে মজুর পাঠান। আমি আমার অবসরকালীন সময়ে (retirement age) রোমের বিশপ হওয়ার ডাক পেলাম এবং আমি মনে করেছিলাম, আমি নতুন কোন কিছুই করতে পারবো না। ঈশ্বর সর্বদা, সর্বদাই আমাদের সঙ্গে আছেন। তিনি আমাদের সঙ্গে আছেন নতুন সম্ভাবনা নিয়ে, নতুন ধ্যান-ধারণা নিয়ে, নতুন সান্ত্বনা নিয়ে; কিন্তু সর্বদাই আমাদের সঙ্গেই আছেন। আপনারা জানেন যে, ঈশ্বর চিরন্তন, তিনি কখনো অবসরে যান না।

মথি রচিত মঙ্গলসমাচারে আমরা দেখি যে, যিশু তাঁর শিষ্যদের বলছেন, “সুতরাং যাও: তোমরা গিয়ে সকল জাতির মানুষদের আমার শিষ্য কর; পিতা, পুত্র ও পবিত্র আত্মার নামে তাদের দীক্ষাস্নাত কর! তোমাদের যা-কিছু আদেশ দিয়েছি, তাদের তা পালন করতে শেখাও। আর জেনে রাখ, জগতের সেই অন্তিম কাল পর্যন্ত আমি সর্বদাই তোমাদের সঙ্গে আছি (মথি ২৮:১৯-২০)”। এই কথাগুলো আজকে আমাদের উদ্দেশ্যেও বলা হচ্ছে। এই কথাগুলো আমাদের ভালভাবে বুঝতে সাহায্য করে যে, আমাদের আহ্বান হচ্ছে আমাদের বিশ্বাসের স্বীকারকে রক্ষা করা, এই বিশ্বাসকে যুবাদের মধ্যে বিতরণ করা এবং ছোটদের যত্ন করা। একটু চিন্তা করে দেখি: আজকে এই বয়সে, আমার আহ্বান কি? আমাদের আহ্বান হচ্ছে আমাদের বিশ্বাসের স্বীকারকে রক্ষা করা, এই বিশ্বাসকে যুবাদের মধ্যে বিতরণ করা এবং ছোটদের যত্ন করা। আমরা যেন এই আহ্বান কখনো ভুলে না যাই।
আপনার বয়স কত, আপনি কাজ করেন বা না করেন, আপনি একা বা আপনার পরিবার আছে, আপনি বয়স্ক বা যুবা, আপনি স্বাধীন বা নির্ভরশীল; এটা কোন প্রকারের পার্থক্য তৈরি করতে পারে না। কারণ মঙ্গলসমাচার প্রচার করার ক্ষেত্রে এবং মণ্ডলির ঐতিহ্যকে ভবিষ্যৎ প্রজন্মের কাছে হস্তান্তর করার ক্ষেত্রে কোন প্রকার অবসরকাল নেই। আপনি আপনার বয়স বা স্থান থেকে চেষ্টা করুন; আপনি নিশ্চয়ই নতুন কিছু করতে পারবেন।

ইতিহাসের এই চরম মুহূর্তে, আপনাদের আরেকটি নতুন আহ্বান (renewed vocation) আছে। আপনারা হয়তো অবাক হবেন; এটা কিভাবে সম্ভব? আমার তো শরীরের শক্তি ফুরিয়ে যাচ্ছে এবং আমি মনে করি না যে, আমি অনেক কিছু করতে পারবো। আমি ভিন্নভাবে কিভাবে কাজ শুরু করবো যখন অভ্যাস আমার জীবনের অংশ হয়ে গেছে? আমি কিভাবে নিজেকে গরীবদের জন্য নিবেদন করব যখন আমি ইতোমধ্যে নিজের পরিবার নিয়ে উদ্বিগ্ন? আমি কিভাবে আমার দৃষ্টিভঙ্গি প্রসারিত করতে পারি যখন আমি যেখানে বাস করি সেই নিজের বাসভূমি ত্যাগ করতে পারিনা? আমার নির্জনতা কি ইতোমধ্যেই আমার জন্য একটা ভারী বোঝা নয়? আপনারা কতজন এই প্রশ্ন করেছেন: আমার নির্জনতা কি ইতোমধ্যেই আমার জন্য একটা ভারী বোঝা নয়? যিশু নিজেই এইরকম একটি প্রশ্ন নিকোদিমের কাছ থেকে শুনেছেন; “যার বয়স হয়েছে, সে কী ক’রেই বা আবার জন্ম নিতে পারে? (যোহন ৩:৪)”। যিশু উত্তর দিলেন, ‘এটা সম্ভব, যদি আমরা আমাদের হৃদয় পবিত্র আত্মার কাজের প্রতি উন্মুক্ত রাখি; যিনি যেদিকে ইচ্ছে, সেইদিকেই বয়ে যান’। পবিত্র আত্মা, যিনি যেখানে ইচ্ছা ঘুরে বেড়ান এবং যা ইচ্ছা তাই করেন।

আমি প্রায়শই লক্ষ্য করেছি যে, পূর্বের ন্যায় আমরা বর্তমান সময়ের এই দূর্দশা থেকে বের হয়ে আসতে পারবো না; কিন্তু হয় এর চেয়ে অনেক ভাল হবে নয়তো এর চেয়ে অনেক মন্দ হবে। আমরা কেউ-ই একাকী মুক্ত না (No one is saved alone.)। আমরা সবাই একে অন্যের কাছে ঋণী। আমরা সবাই ভাই-বোন। এর মধ্যদিয়ে আমি বলতে চাই যে, আপনাদের প্রয়োজন ভ্রাতৃত্ব, সামাজিক বন্ধুত ও আগামী বিশ্ব তৈরি করতে সাহায্য করা; যে বিশ্বে আমরা, আমাদের সন্তানদের এবং নাতি-নাতনীদের নিয়ে ঝড় কমে যাওয়ার পর একসাথে বাঁচবো। আমাদের প্রত্যেককেই অবশ্যই “সমস্যাগ্রস্থ সমাজগুলোকে নতুনত্ব দান করা এবং সাহায্য করার জন্য সক্রিয় অংশগ্রহণ করতে হবে” (ফ্রাতেল্লি তুত্তি, ৭৭)। নতুন গৃহকে যে সকল স্তম্ভগুলো সমর্থন বা রক্ষা করে তাদের মধ্যে তিনটি রক্ষার ক্ষেত্রে আপনারা সাহায্য করতে পারেন। সেই তিনটি স্তম্ভগুলো হলো: স্বপ্ন, স্মৃতি এবং প্রার্থনা (dreams, memory and prayer)।

একদা প্রবক্তা যোয়েল প্রতিজ্ঞা করেছিলেন যে, “তোমাদের প্রবীণেরা স্বপ্ন দেখবে, তোমাদের যুবকেরা দর্শন পাবে (যোয়েল ৩:১)”। এই পৃথিবীর ভবিষ্যৎ নির্ভর করে প্রবীণ এবং যুবাদের মধ্যে এই সন্ধির উপর। যুবা ছাড়া কেই বা বয়স্কদের এই স্বপ্নগুলো সত্য করতে পারবে? তবুও, স্বপ্ন বাস্তবায়ন করার জন্য আমাদের প্রতিনিয়ত স্বপ্ন দেখার প্রয়োজন রয়েছে। আমাদের ন্যায্যতার স্বপ্ন, শান্তির স্বপ্ন, সাম্যতার স্বপ্নগুলো বাস্তবায়ন সম্ভবপর হতে পারে- আমাদের যুবাদের নতুন দর্শনের জন্য। এই ভাবেই, একসাথে আমরা ভবিষ্যৎ নির্মাণ করতে পারবো। আপনাদের এটা দেখানোর দরকার আছে যে, কষ্টের অভিজ্ঞতা থেকে নতুন শক্তির উত্থান সম্ভব। আমি নিশ্চিত যে, এই অভিজ্ঞতা আপনাদের একের অধিক ছিল। আপনারা জীবনে বহুমুখী সমস্যার সম্মুখীন হয়েছেন এবং তবুও সেগুলো থেকে বের হয়ে এসেছেন। সেই অভিজ্ঞতাগুলো ব্যবহার করে শিখুন কিভাবে এখন এই সমস্য থেকে বের হওয়া যায়।

স্বপ্নগুলো এভাবেই স্মৃতির সাথে জড়িত। আমি মনে করি যুদ্ধের কষ্টকর স্মৃতি এবং এর গুরুত্বটা যুবাদের সাহায্য করবে- শান্তির মূল্যটা বোঝার জন্য। আপনাদের মধ্যে যারা যুদ্ধের কষ্টকর অভিজ্ঞতা করেছেন তারা সেই বার্তা অন্যদের কাছে দিবেন। স্মৃতিকে জীবন্ত রাখা এবং অন্যদের কাছে তা সহভাগিতা করা হচ্ছে প্রত্যেক বয়স্ক ব্যক্তির জন্য একটি সত্য প্রচার। এডিথ ব্রুক বলেছেন, “আমার জন্য, স্মৃতি হচ্ছে জীবন”। আমি চিন্তা করি আমার নিজের দাদু-দাদীদের এবং আপনাদের মধ্যে যাদেরকে অভিবাসিত হতে হয়েছে এবং জানেন সবকিছু পিছনে ফেলে যাওয়া কতটা কঠিন; যেমন এখনও অনেকে সেটা করে যাচ্ছেন একটা ভবিষ্যতের আশায়। তাদের মধ্যে কেউ কেউ হতে পারে আমাদের পাশে আছেন, আমাদের যত্ন করেছেন। এই সকল স্মৃতি সাহায্য করতে পারে একটি মানবিক এবং উদার পৃথিবী গড়তে। স্মৃতি ছাড়া আমরা কখনোই গড়তে সক্ষম হব না; ভিত্তি ছাড়া আমরা কখনোই একটা বাড়ি তৈরি করতে পারবো না- কখনোই না। জীবনের ভিত্তি হলো স্মৃতি।

সর্বশেষ প্রার্থনা- আমার পূর্বসূরী পোপ বেনেডিক্ট, একজন বয়স্ক সিদ্ধ ব্যক্তি, যিনি সর্বদা মণ্ডলির জন্য প্রার্থনা ও কাজ করেন। তিনি একবার বলেছিলেন, “বয়স্কদের প্রার্থনা এই পৃথিবীকে রক্ষা করতে পারে”। এখানে একটি সুন্দর জিনিস আছে। আপনাদের প্রার্থনা একটি খুবই মূল্যবান সম্পদ; একটা গভীর নিঃশ্বাস যা কিনা মণ্ডলি এবং বিশ্বের জন্য খুবই দরকার। বিশেষভাবে এই দূর্যোগের সময়ে আমাদের মানব পরিবারের জন্য প্রার্থনা খুবই দরকার। আমরা যখন মহামারির এই ঝড়ো নদীতে একই নৌকায় যাত্রা করছি তখন আপনাদের প্রার্থনা বিশ্ব ও মণ্ডলির জন্য একটা মূল্য রয়েছে। আপনাদের প্রার্থনা আমাদের প্রত্যেককে অনুপ্রাণিত করে এবং বিশ্বাসকে শান্ত করে যে- আমরা খুব তাড়াতাড়ি নদীর তীরে পৌঁছাবো।
প্রিয় দাদু-দাদী/নানা-নানী এবং বয়স্ক বন্ধুরা, এই বার্তার শেষে, আমি ধন্য চার্লস দে ফোকল্ড (Charles de Foucauld)-এর উদাহরণ তুলে ধরতে চাই। তিনি সন্ন্যাসী হয়ে আলজেরিয়াতে বসবাস করতেন এবং সাক্ষ্য দিয়েছেন যে, “তার ইচ্ছা- সবার কাছে নিজেকে একজন ভাই হিসেবে উপলব্দি করা” (ফ্রাতেল্লি তুত্তি, ২৮৭)। তার জীবনের গল্পটি দেখায় যে এটা কীভাবে সম্ভব, মরুভূমিতে নির্জনতায় একাকী জীবন যাপন করেও, সমগ্র বিশ্বের দরিদ্রদের জন্য মধ্যস্ততা করা এবং সত্য বলতে কী- সমগ্র বিশ্বের ভাই অথবা বোন হয়ে ওঠা।

আমি প্রভুর কাছে প্রার্থনা করি, তাঁর অনুগ্রহের মধ্যদিয়ে আমরা সবাই যেন দরিদ্র মানুষের কষ্টের প্রতি সংবেদনশীলতায় আমাদের হৃদয় খুলতে পারি এবং তাদের প্রয়োজনে মধ্যস্থতা করতে পারি। আমরা যেন প্রত্যেকেই শিখি সবাইকে সম্মান করতে এবং বিশেষত, যুবাদের। সান্ত্বনার বাণী যা আজকে আমরা শুনতে পেলাম তা হলো: “আমি সর্বদাই তোমাদের সঙ্গে আছি”! আপনারা সামনে এগিয়ে যান! ঈশ্বর আপনাদের সবাইকে তাঁর আশীষে ধন্য করুন।

রোম, সাধু যোহন লাতেরান
৩১ মে ২০২১ খ্রিস্টাব্দ
ধন্যা কুমারী মারীয়ার সাক্ষাৎকার পর্ব

ভাবানুবাদ : ফাদার সিজার কস্তা

 

 

Please follow and like us: